যেখানে মানুষের বাক স্বাধীনতা কেড়ে নেয়া হয়েছে । মানুষ আজ অসহায় হয়ে পড়েছে । এদেশের মানুষের দাবি কখনো আন্দোলন ছাড়া আদায় করা যায় না । মানুষ যে সমস্ত দাবি করে সেটা কােনো তার ব্যক্তিগত দাবি নয়, সেটা দেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি, জনগণের দাবি । কিন্তু দূভাগ্য যে আমরা সেটা আদায় করতেও আন্দোলন করতে হচ্ছে ।বর্তমানে বাংলাদেশে একটা আন্দোলন চলছে । “নিরাপদ সড়ক চাই” বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা । সেখানে প্রতিদিন না হলেও ৩-৪ টা সড়ক দূর্ঘটনা হয়, এর জন্য কে দায়ী ? সরকার,জনগণ , গাড়ির ড্রাইভার,গাড়ির মালিক, ট্রাপিক পুলিশ, কে?
তার কোনো জবাব নেই , বিচার চাইতে গেলে নয্য বিচার পচ্ছে না দূর্ঘটনার শিকার মানুষগুলো, অনিয়ম, অবিচার, অত্যাচার আর কত? গত ”২৯শে জুলাই” ঢাকা "শহীদ রমিজউদ্দিন" কলেজের দু্ইজন শিক্ষার্থী নিহত হয় । ইস্কুল শেষে তারা বাসায় পেরার জন্য রাস্তায় দাড়িয়ে বাসের অপেক্ষা করছিল , ঠিক তখনিই একটা বাস রাস্তর পাশে দাড়ানো ছাত্রদের উপর উঠিয়ে দেয় এবং সেখানে ঘটনাস্থলে মারা যায় ”শহীদ রমিজউদ্দিন” কলেজের দুই শিক্ষার্থী , আরো গুরতর আহত হয় ১৪-১৫ জন । এই ঘটনার পর ইস্কু, কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা রাজপথে নামে আন্দোলনে । তাদের একটাই দাবি ”নিরাপদ সড়ক চাই” এই জন্য তারা ৯ দফা দাবি নিয়ে রস্তায় আন্দোলনে নামে । তারা রস্তায় দাড়িয়ে আন্দোলন করে, গাড়ির লাইসেস্ন চেক করে, গাড়ি চলাচলের জন্য রাস্তায় দাড়িয়ে ট্রাপিক পুলিশ যা করতে পারেনি ছাত্ররা তা করে দেখিয়ে দিয়েছে। তা শর্তেও তাদের দাবি মেনে নেয়া হচ্ছে না, বরং তাদের উপর নির্যাতন,হামলা করা হচ্ছে । ছাত্রদের আন্দোলন দেখে সরকার ঘোষণা দেয় যে তাদের আন্দাদোলন যুক্তিক ও দাবি মেনে নেয়া হয়েছে । কিন্তু ছাত্ররা এতে সন্তুষ্ট না, কারণ এর আগেও এ নিয়ে অনেক কিছু করা হয়েছে । কিন্তু কোনো ফল হয় নি । তাই ছাত্র-ছাত্রীরা তদের দাবি না মানা পযর্ন্ত আন্দোলন ছালিয়ে যচ্চিল শান্তিপূর্ণ্যভাবে, কিন্তু ছাত্রদের উপর নেমে আসে নির্মম অত্যাচার,এবং তার ফলস্রূতিতে সারাদেশের সকল শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নামে ।পরবর্তীতে ছাএদের এই অত্যাচার দেখে দেশের বিভন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাও নামে আন্দোলনে, এর সাথে আরো তরুণ প্রজম্নের অভিনেতা-অভিনেত্রিরাসহ দেশের সর্বস্তরের মানুসেরা আন্দোলনকে সমর্থন করে । আজো চলছে এই আন্দোলন , এবং আর্ন্তরজাতিক সংবাদ মাধ্যমে তা ছড়িয়ে পড়ে সারা বিশ্বে।